বাংলাদেশ সময়

রবিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০১১

যে ঋণ শোধ হবার নয়, তবুও!

এই শুভ মাহেন্দ্রক্ষণটির জন্য জাতিকে অপেক্ষা করতে হয়েছে দীর্ঘ ৪০ টি বছর। জাতি হিসাবে কতটা হতভাগা যে আমরা আজও তাদের কোন স্বীকৃতি দিতে পারিনি। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এক গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস। সেই ইতিহাসের প্রতিটি পাতায় পাতায় প্রতিটি গল্পে মিশে আছে ঐ সব ভিনদেশী অকৃত্রিম বন্ধুদের নাম। এই দেশের ১৯৭১ এর মহান মুক্তে যুদ্ধে যেই সব ভিনদেশীরা মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অবদান রেখেছিলেন সেই সব বাংলাদেশী বন্ধুদের আগামী ২৫ শে জুলাই বঙ্গভবনে শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীকে সম্মাননা জানানোর মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে তাদের প্রতি আমাদের সেই শ্রদ্ধা আর ভালবাসা প্রকাশের এক কাংখিত প্রক্রিয়া। এটি করতে যদিও অনেক দেরি হয়ে গেছে। তার পরও জাতি হিসাবে সেই ঋণ কিছুটা হলেও আজ শোধ করা। হয়তোবা এই ঋণ শোধ হবার নয়। 

শনিবার, ১২ নভেম্বর, ২০১১

প্রসঙ্গ নারী ও কিছু কথা!



সতর্কীকরণঃ লেখার প্রয়োজনে কিছু অশ্লীল বাক্য প্রয়োগ করা হয়েছেব্লগের সকল ব্লগার লেখক ও পাঠক দের কে প্রাপ্ত বয়স্ক মনে করে লেখা হয়েছেঅপ্রাপ্ত বয়স্ক কারো এটি পড়ার দরকার নেইসকল নারীদের কে নিয়ে এই লেখাটি লিখিত হয়নি 

বর্বর সৌদির শরিয়াহ এবং জামাত প্রেম!


                                         [সভ্য সমাজে অসভ্য, জংলি, বর্বর সৌদির হত্যা উৎসব!]

সৌদির শরিয়া আইনে বাংলাদেশের ৮ নাগরিকের শিরচ্ছেদ হয়ে গেছে। নিষ্ঠুর আর চরম মানবতা বিরোধী এই দৃশ্য দেখে গোটা বিশ্ব থমকে গেছে। নিন্দার ঝড় এখন টর্নেডো হয়ে ঘুরপাক খাচ্ছে তামাম বিশ্বে। তার প্রভাব ব্যপক ভাবে লক্ষ্য করা যাচ্ছে বাংলাদেশেও।

সৌদির বর্তমান হিংস্র আইন! আইয়ামে জাহেলিয়াতকে হার মানায়!



বিশ্ব বিবেক কি জেগে উঠবেনা? অসভ্য জাতি হিসাবে সৌদি আরব কোন একসময় বিখ্যাত ছিল। সেই জাহেলিয়াতের যুগ পার করে এসেছে কয়েক হাজার বছর আগে। কিন্তু ২০১১ সালের এই পৃথিবীর বুকে আজও বর্বর জাতি হিসাবে সৌদিআরব যেই কলঙ্কের তিলক তার কপালে লেপন করে রেখেছে সেটি দেখে বিশ্ব বিবেক আজ নড়ে চড়ে বসেছে। এই কেমন আইন? এটি কি আইন না অসভ্য জংলি সভ্যতা?

ধর্ম, ইসলাম বিদ্বেষ এবং ন্যাকেড ব্লগিং!


মানব জীবনে ধর্মের প্রয়োজনীয়তা অবশ্যই ছিলআর ছিল বলেই আজও পৃথিবীর মানুষ গুলি কোন না কোন ধর্মের অনুসারীএই পৃথিবীর কত ভাগ মানুষ ধার্মিক এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া মুশকিলতবে ধর্ম বিশ্বাস করেন না এমন লোকের সংখ্যা খুব সামান্যশত শত বছর ধরে মানুষ তাদের ধর্ম কর্ম পালন করে আসছেবস্তুত সকল ধর্মের মূল নীতি এক না হলেও অন্তত একটি বিষয় স্পষ্ট করে বলা যায় যে,কোন ধর্মেই বলানেই মানবের অকল্যাণ সাধন করা কিংবা এই পৃথিবীর বুকে কোন মানবকুলের ক্ষতি সাধন করাকাজেই সকল ধর্মের একটি কমন সার হল মানবের জন্য কল্যাণ বয়ে আনাহিংসা, হানাহানি কিংবা ধর্ম নিয়ে বিদ্বেষ এই কথা গুলো কোন ধর্মে বলা আছে বলে কারো জানা নেইতাই নির্দ্বিধায় এক বাক্যে বলা চলে ধর্মর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে মানব জাতিকে সঠিক পথ দেখানোতাদের পরিশুদ্ধ করাসেই সাথে তাদের কে নির্মল আর পবিত্র এক মানবে পরিণত করার চেষ্টা করা

শুক্রবার, ১১ নভেম্বর, ২০১১

আমাদের চলচ্চিত্র। ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে না শেষ প্রান্তে?


[এক্সপেরিমেন্টাল বাংলা মুভি দ্যা সার্চহলিউডের প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে কিছু কিছু জায়গাতেভালই লাগছে আমার দেশে স্পেশাল ইফেক্ট ব্যবহার করে মুভি তৈরি হচ্ছেআশা করি ম্যানুয়াল এর হাত থেকে মুক্ত হবে বাংলা চলচ্চিত্র 

শনিবার, ৫ নভেম্বর, ২০১১

আওয়ামী পাপে পাপিষ্ঠ দেশের পুজি বাজার!


কিছুতেই যেন এস্টাবেল হচ্ছেনা দেশের ২ পুজি বাজার। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্রগ্রাম  স্টক এক্সচেঞ্জে গেল বছর ডিসেম্বর মাসে যেই ভয়া বহ ধস নেমেছিল, সেই থেকে আজ পর্যন্ত দেশের পুজি বাযার খুড়িয়ে খুড়িয়ে চলছে। প্যারা লাইসড এর মত নির্বাক হয়ে পড়ে আছে দেশের ২ পুজিবাযার। শেয়ার বাযার এখন শুধু একটি স্লোগান এর উপর দাড়িয়ে আছে। পতন পতন আর পতন!

চিঠি এসেছে চিঠি!



শেষ কবে চিঠি লিখেছেন মনে পড়ে? মনে কি পড়ে সেই হলুদ রং আর তার ডান পাশে জাতীয় সৃতি সৌধ মনোগ্রাম সম্বলিত রাষ্ট্রীয় সেই খামটির কথা? ঐ খামটি শেষ কবে স্পর্শ করেছেন তাও ও কি মনে পড়ে? আসলে মনে পড়ার কোন কথা নয়আজ কে-ই বা চিঠি লিখে বলুনঅত সময় ই বা কইকালের আবর্তে আর সময়ের স্রোতে কত কিছুই না হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের জীবন থেকেকে ই বা সেই সব খেয়াল রাখেপ্রযুক্তি যেই ভাবে আমাদের তার দাসত্বে বন্দি করে রেখেছে সেই জিঞ্জীর ছিন্ন ভিন্ন করবার মতন শক্তি বা সামর্থ্য কিছু যে আমাদের নেই

শুক্রবার, ৪ নভেম্বর, ২০১১

মিনা আবিদ শাহরিয়ার বাপির প্রতি শ্রধাঞ্জলি!



মিনা আবিদ শাহরিয়ার বাপির প্রতি শ্রধাঞ্জলি!
দেশের মাটি, মানুষের প্রতি অপরিসীম শ্রদ্ধা ও দায়বোধে অঙ্গীকারবদ্ধ, ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জিবিত, নিবেদিত সংস্কৃতি কর্মী আবিদ স্বপ্ন দেখতেন এক নতুন বাংলাদেশের। ক্লোজ আপ ওয়ান তারকাখ্যাত আবিদের রবীন্দ্রসঙ্গীত ছিল ধ্যান জ্ঞান। রবীন্দ্রসঙ্গীত কে নতুন প্রজন্মর কাছে আকর্ষণীয় করতে আবিদের চেষ্টা ছিল অব্যাহত।